বিভিন্ন রকমের জুসার : জুসারের দেশী বিদেশী ব্র্যান্ড
বিভিন্ন রকমের জুসার: সারা পৃথিবী জুড়ে এখন প্রযুক্তির ছুঁয়া। এখন আমাদের রান্নাঘরেও প্রযুক্তি। জুস বানানোর জন্য পাওয়া যায় বিভিন্ন রকমের জুসার। জুসারের কারণে এখন রান্না আরোও সহজ। ভালো জুস বানানোর জন্য জুসারের বিকল্প নেই। এখন হাতের কাছেই রয়েছে বিভিন্ন রকমের জুসার।
বিভিন্ন রকমের ফলে রয়েছে বিভিন্ন রকমের পুষ্টি। ফলের পুষ্টিগুণ বাড়াতে জুস বানানো হয়। বিভিন্ন রকমের জুসার রয়েছে। বাজারে আমরা এসব জুসার দেখতে পায়। দাম অনুযায়ী এসব জুসার বিভিন্ন রকমের হয়। এসব জুসার দিয়ে সহজেই জুস বানানো যায়। জুস শরীরের জন্য ও উপকারী।
জুসার দিয়ে কি কি করা যায়।
জুসার বা ব্লেন্ডার দিয়ে অনেক কাজ করা যায়। জুসার দিয়ে অনেক কঠিন কাজ সহজে করা যায়। অল্প পরিশ্রমে কাজ করার জন্য জুসার ব্যবহার করা হয়। জুসার দিয়ে যে কাজগুলো করা যায়।
- মাংসের কিমা ব্লেন্ড করা যায়।
- মসলা মিক্সার করা হয়।
- জুস বানানো যায়।
- মসলা পিষা যায়।
আরও পোস্ট পড়ুন: গাজরের উপকারিতা : গুনাগুন, গুরুত্ব ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
কোন কাজের কোন মেশিন
মসলা পিষা বা জুস বানানোর জন্য প্লাস্টিকের জুসার। মাংস ব্লেন্ড বা চালের গুঁড়ার জন্য স্টিলের জুসার কিনতে পারেন।
জুসারের প্রকারভেদঃ
জুসার বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। অনেক জুসারে জুস করার সাথে ব্লেন্ড করা যায়। জুস করার কারণে ফলের দ্বিগুন উপকার পাওয়া যায়। কিন্তু প্রধানত জুসারকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়।
- হেভি ডিউটি জুসার।
- নরমাল ডিউটি জুসার।
বিভিন্ন ব্রান্ডের জুসার
- ট্রান্সকম ইলেক্ট্রনিকস লিমিটেড
- সিঙ্গার
- ফিলিপস
- মিনিস্টার
- মিয়াকো
- নোভা
- উসান
সব থেকে বেশি বিক্রি হওয়া ব্র্যান্ড
সব রকমের জুসার বাজারে বেচা কেনা হয়। দাম এবং পছন্দ অনুযায়ী বেচা কেনা হয়। যে ব্র্যান্ডের জুসার বেশি কেনা বেচা হয় তার মধ্যে রয়েছে মরফি রিচার্ড, ওয়াল্টন, ফিলিপস, বাটারফ্লাই,প্যানাসনিক, সেভেক, মিয়াকো ইত্যাদি।
আরও পোস্ট পড়ুন: দামের সাথে শীর্ষ ব্র্যান্ডের দেশী বিদেশী গ্যাসের চুলা
ওয়ারেন্টি বা সার্ভিস
প্রায় সব কোম্পানি ওয়ারেন্টি দিয়ে থাকে। বিভিন্ন কোম্পানি ওয়ারেন্টি সময়ের পার্থক্য হয়। কিনার আগে ওয়ারেন্টির সব কিছু নিশ্চিত করে কেনা উচিত। প্রায় সব ডিলার সার্ভিসিং করে থাকে।
সতর্কতা
- সুইচ অফ করে এমজিতে খাবার দিন।
- বৈদ্যুতিক নিরাপত্তার জন্য আর্থিং করা ভালো।
- জারের লিড ভালোভাবে লাগানো জুসার অন করার সময়।
- অন অবস্থায় রেখে কোথাও যাবেন না।
- সমান জায়গায় রাখুন।
- অন করার সময় যথেষ্ট পরিমান পানি দিবেন।
- শুধু মাত্র জারের মধ্যে পানি দিন অন্য কোথাও নয়।
- ব্লেন্ডার থেকে শব্দ আসলে সাথে সাথে ব্লেন্ডার অফ করে দিন।
আমাদের শেষ কথা
এটা রান্নার কাজে সময় শ্রম কমায়। প্রায় প্রতিদিনের কাজে এটা প্রয়োজন হয়। আজকে আমরা জুসারের কিছু বিষয় আলোচনা করেছি। আরেকটি পোস্টে জুসার এর দাম আলোচনা করবো। লিখাটি সামান্য উপকারে আসলে কমেন্ট করে জানাবেন। পরবর্তী পোস্ট পেতে আমাদের FB Page চোখ রাখুন।