
আসসালামু আলাইকুম। explain24.com সাইটে আপনাকে স্বাগতম। ওমেগা ৩ ক্যাপসুল খাওয়ার অপকারিতা কি সেই বিষয়ে আজকে এই আর্টিকেলে বিস্তার আলোচনা করা হবে। গর্ব অবস্থায় আপনি এই ওষুধ ব্যবহার করতে পারবেন কিনা সেটাও আমরা নির্দেশ করব তাই অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকার চেষ্টা করুন। আপনি হয়তো জানতে আগ্রহী ওমেগা ৩ ক্যাপসুল খাওয়ার অপকারিতা? মনে রাখবেন অনলাইনে ওমেগা ৩ ক্যাপসুল এর কাজ কি লিখে সার্চ করে কোন ধরনের ঔষধ সেবন করবেন না। প্রত্যেকটি ওষুধ বা টেবলেট এর আলাদা আলাদা কার্যকারিতা রয়েছে। আপনি যদি অনলাইন থেকে ওমেগা ৩ ক্যাপসুল এর কাজ কি জেনে নিজে ঔষধ খাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন কোন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া তাহলে অনেক ধরনের সমস্যা পড়তে পারেন। তাই ওমেগা ৩ ক্যাপসুল ওষুধ সঙ্গে অন্য ঔষধের মিশ্র প্রতিক্রিয়া হতে পারে।তাহলে জেনে নেই ওমেগা ৩ ক্যাপসুল খাওয়ার অপকারিতা কি
ওমেগা ৩ ক্যাপসুল খাওয়ার অপকারিতা
যাঁরা এই ওমেগা ৩ ক্যাপসুল খাচ্ছেন, তাঁদের কিন্তু মাত্রাটাও মাথায় রাখতে হবে। শরীরে ওমেগা থ্রি-র চাহিদা খুবই কম। বেশি মাত্রায় এই ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরে গেলে তা আবার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের মতে, ২৫০ মিলিগ্রাম থেকে ২ গ্রামের বেশি ডোজের ওমেগা থ্রি ক্যাপসুল খাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। সুস্থ ব্যক্তির জন্য দিনে ২৫০ মিলিগ্রামের একটি ক্যাপসুল খাওয়াই যথেষ্ট। তবে যাঁদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে উচ্চ ডোজের ওমেগা থ্রি ক্যাপসুল খেতে পারেন।

শরীরে বেশি মাত্রায় ওমেগা থ্রি জমা হলে কি হয়?
শরীরে মাত্রাতিক্ত ওমেগা ৩ ক্যাপসুল ফ্যাটি অ্যাসিড জমা হলে, শরীর নিজেই সে কথা জানান দেয়। ক্রমাগত আঁশটে গন্ধযুক্ত ঢেকুর ওঠা ভাল লক্ষণ নয়। এই ধরনের উপসর্গ শরীরে বেশি মাত্রায় ওমেগা ৩ ক্যাপসুল জমা পড়ার ইঙ্গিত। শরীরে এই অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে রক্তে শর্কার মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। শুধু তা-ই নয়, অনেক ক্ষেত্রে ওজন বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। ওমেগা ৩ ক্যাপসুল চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে উচ্চ ডোজ খেতে পারেন।